মানুষ আসলে খুব বিচিত্র ধরনের প্রাণী,অনেকই আছে যারা কষ্ট পেতে ভালবাসে।আমি তাদেরই দলের একজন।মাঝে মাঝে নিজেকে প্রশ্ন করি আমার কষ্টের কি কারণ উত্তর একটাই আমি নিজে।কারণ আমি নিজেকে কষ্ট দিতে ভালবাসি।আমার আশে-পাশের মানুষ গুলো হাজারো কষ্টের মধ্যে কি অবলীল ভাবে সুখী থাকে।আমার মাঝে মাঝে মনে হয় আসলেই সুখী থাকে না ভান করে।ভান করলেও ওরা ওটা নিয়েই সুখী।আমার মত না।
আমি আসলে সব সুখ থেকে আমাকে দূরে সরিয়ে রেখেছি।সফল মানুষ বলতে যা বোঝায় তার শর্ত গুলো আমি পূরণ করেছি বহু আগেই।তবুও আমি সুখী না তাহলে কি আমি লোভী সত্যি বলছি আমি তাও না। টাকা পয়সা বাড়ি গাড়ির এসব নিয়ে আমার লোভ নাই।তবে আমি লোভী আমি লোভী জীবনান্দ দাসের মত
“আমারে দুদন্ড শান্তি দিতে পেরেছিল নাটোরের বনলতা সেন।”
কপালে কালো টিপ দিলে মেয়েদের যে কি অসম্ভব সুন্দর লাগে, আমি কোনদিন বুঝতাম না যদি না অহনাকে দেখতাম।ও শাড়ি ভাল পড়তে পারতনা বিভিন্ন দিকে সেফটিপিন লাগানো থাকত।আর কালো টিপ।কোন শাড়ি পরা মেয়ে দেখলেই আমি কালো টিপ খুজি।
মিলিয়ে দেখতে চাই ওর মত সুন্দর লাগে কিনা।লাগেনা হয় অহনাকে কালো টিপে দেখতে।
কাজের খাতিরে আমাকে অনেক রমণীদের সাথে কথা বলতে হয়।মেয়েদের একটা সাধারণ বৈশিষ্ট্য হল আশে-পাশের মানুষ কে মোহিত করে রাখতে চায়।আমার পরিচিতরাও চায় কিন্তু আমি হইনা।অনেকে গোপনে বলে রায়হান ভাই একদম নিরস।
আসলে আমার ভাল লাগেনা।আমার মস্তিষ্কের রন্ধ্রে-রন্ধ্রে অহনার হাসি কথা এমন ভাবে ঝাকিয়ে বসে আছে ওখানে কারোর প্রবেশ নিষেধ। আমার প্রচন্ড লোভ হয় ওর কথা শুনতে।কথা বলতে বলতে রাত শেষ করতে।
অহনা চলে যাবার পর ভালবাসার ক্ষুধা আমাকে অনেকের কাছে টেনে নিয়ে গিয়েছে।নিজের হাতের মুঠোর মধ্যে নিয়েছে অনেকের হাত কিন্তু সেই র্স্পশের অনূভুতি কেউ আমাকে দিতে পারিনি। আমার প্রচন্ড লোভ হয় অহনার হাত ধরে বসে থাকি বসে থাকি আজন্ম।
একটা শের মেন পড়ে গেল
“মুঝে ভুলা সাকতো তো ভুলা দো
মে ও খুসবু হু যো তুমহারি সাসোমে বাসতি হু
আপনে সাস কো রোখ পাওগি ক্যায়সে”
আসলে আমার আত্মার অন্তস্থলে অহনা মিশে গেছে ওখানে কারো প্রবেশের অধিকার নেই।তিব্বতের মত ওটা এক নিষিদ্ধ নগরী।
আমি বলেছিলাম না আমি লোভী নই আসলে আমি প্রচন্ড লোভী অহনার একটু ভালবাসার জন্য।আমার বন্ধুরা বলে আমি নাকি পাগল হয়ে যাচ্ছি।হবে হয়ত কিন্তু ওর জন্য পাগল হয়েও যে সুখ আছে।
আমি ভাল আছি আমার এই প্রচন্ড লোভ আমাকে বেচে থাকতে সাহায্য করে আমাকে স্বপ্ন দেখায়।
আমি স্বপ্ন দেখি কোনদিন অহনা ফোন করবে পুরোন দিনের মত আদুরে গলায় বলবে তোমার সাথে কথা না বলে আর থাকতে পারলাম না। লোভী মানুষের মত আমি ওই দিনের প্রতীক্ষায় আছি,
আমার এ লোভ কি পাপ।
আমি আসলে সব সুখ থেকে আমাকে দূরে সরিয়ে রেখেছি।সফল মানুষ বলতে যা বোঝায় তার শর্ত গুলো আমি পূরণ করেছি বহু আগেই।তবুও আমি সুখী না তাহলে কি আমি লোভী সত্যি বলছি আমি তাও না। টাকা পয়সা বাড়ি গাড়ির এসব নিয়ে আমার লোভ নাই।তবে আমি লোভী আমি লোভী জীবনান্দ দাসের মত
“আমারে দুদন্ড শান্তি দিতে পেরেছিল নাটোরের বনলতা সেন।”
কপালে কালো টিপ দিলে মেয়েদের যে কি অসম্ভব সুন্দর লাগে, আমি কোনদিন বুঝতাম না যদি না অহনাকে দেখতাম।ও শাড়ি ভাল পড়তে পারতনা বিভিন্ন দিকে সেফটিপিন লাগানো থাকত।আর কালো টিপ।কোন শাড়ি পরা মেয়ে দেখলেই আমি কালো টিপ খুজি।
মিলিয়ে দেখতে চাই ওর মত সুন্দর লাগে কিনা।লাগেনা হয় অহনাকে কালো টিপে দেখতে।
কাজের খাতিরে আমাকে অনেক রমণীদের সাথে কথা বলতে হয়।মেয়েদের একটা সাধারণ বৈশিষ্ট্য হল আশে-পাশের মানুষ কে মোহিত করে রাখতে চায়।আমার পরিচিতরাও চায় কিন্তু আমি হইনা।অনেকে গোপনে বলে রায়হান ভাই একদম নিরস।
আসলে আমার ভাল লাগেনা।আমার মস্তিষ্কের রন্ধ্রে-রন্ধ্রে অহনার হাসি কথা এমন ভাবে ঝাকিয়ে বসে আছে ওখানে কারোর প্রবেশ নিষেধ। আমার প্রচন্ড লোভ হয় ওর কথা শুনতে।কথা বলতে বলতে রাত শেষ করতে।
অহনা চলে যাবার পর ভালবাসার ক্ষুধা আমাকে অনেকের কাছে টেনে নিয়ে গিয়েছে।নিজের হাতের মুঠোর মধ্যে নিয়েছে অনেকের হাত কিন্তু সেই র্স্পশের অনূভুতি কেউ আমাকে দিতে পারিনি। আমার প্রচন্ড লোভ হয় অহনার হাত ধরে বসে থাকি বসে থাকি আজন্ম।
একটা শের মেন পড়ে গেল
“মুঝে ভুলা সাকতো তো ভুলা দো
মে ও খুসবু হু যো তুমহারি সাসোমে বাসতি হু
আপনে সাস কো রোখ পাওগি ক্যায়সে”
আসলে আমার আত্মার অন্তস্থলে অহনা মিশে গেছে ওখানে কারো প্রবেশের অধিকার নেই।তিব্বতের মত ওটা এক নিষিদ্ধ নগরী।
আমি বলেছিলাম না আমি লোভী নই আসলে আমি প্রচন্ড লোভী অহনার একটু ভালবাসার জন্য।আমার বন্ধুরা বলে আমি নাকি পাগল হয়ে যাচ্ছি।হবে হয়ত কিন্তু ওর জন্য পাগল হয়েও যে সুখ আছে।
আমি ভাল আছি আমার এই প্রচন্ড লোভ আমাকে বেচে থাকতে সাহায্য করে আমাকে স্বপ্ন দেখায়।
আমি স্বপ্ন দেখি কোনদিন অহনা ফোন করবে পুরোন দিনের মত আদুরে গলায় বলবে তোমার সাথে কথা না বলে আর থাকতে পারলাম না। লোভী মানুষের মত আমি ওই দিনের প্রতীক্ষায় আছি,
আমার এ লোভ কি পাপ।
No comments:
Post a Comment